চাঁদ।
চাঁদ।


কে তুমি! সে মুখ ঢেকে ছিল।এখন নাক ঢাকতে গিয়ে সবাই মুখ ঢাকছে।আবার বললাম,কে তুমি হে কোজাগরী! সে এবার উত্তর দিল।না- গো,চাঁদ নই।তবে! বসুন্ধর! সে বেবাক ঘাবড়ে গেলো।বলল,না। হলো না দেখে কেমন জেদ চেপে গেলো।বললাম,গ্লোব গ্লোব গন্ধ পাচ্ছি।সে হেসে দিলো।বলল,মুখ্যু মানুষ আমি অতো কঠিন বুঝি না।আমি অস্থির হয়ে বললাম,তস্কর।সে ইংরেজি শব্দের চেয়েও কঠিন কিছু ভেবে চুপ করে রইল।সহজ করে বললাম,চোর! সে বলল,না গো ট্যাংকি সাফ করতে এসেছি।মুখে কাপড় দেকচো না।আমি বললাম,করোনার চোটে খাওয়া দাওয়া বন্ধ। আবর্জনা পাবে! তখনই গোল হয়ে বুদ্ধ পুর্ণিমার চাঁদ বলল,চিনতে পারোনি! আমি শুদ্ধ হয়ে এসেছি আজ।কলংক নেই গায়ে।আমি বললাম,ট্যাংকি সাফ কি চাঁদের কাজ! হাসল সে।বড্ডো মায়া আজ তার আলোয়।