অস্তিত্বের মূর্ছনা...
অস্তিত্বের মূর্ছনা...
তোমার লেখনীর শব্দ বিন্যাসে অহরহ বিমোহিত হই।
এই অতি সাধারন মেয়েটাকে কেউ এভাবে
বিশ্লেষণ করতে পারে? আশ্চর্য হই কখনো স্তম্ভিত হয়ে পড়ি তুমি সব পারো শুধু পারো না একবার সামনে আসতে।
হ্যাঁ,তোমার বলা কথার রোদ্দুরে ঝিলিক মেখে দেয়
আমার শরীর জুড়ে মিষ্টি তাপ দুপুরে শীতল আমেজ
কখনো সকাল শিশিরে মোহনীয় আবেশ ছড়িয়ে দেয় পূর্ণিমা রাত্তিরে।
সসম্ভ্রম এক ঘনিষ্ঠ বাঁধন এ বাঁধন নয় তো মায়ার
বুঝলাম হবে তাহলে আত্মার,
সারাদিনময় এক তুমি বোধের মূর্ছনা
গোপনে বেজেই চলছে থামছে না।
বিস্মৃত হই অস্তিত্ব হারাচ্ছি কি!!!
আবার ভাবি নতুন কোনো অস্তিত্ব উদিত হলো এ কি?
নির্ঘুম সারা রাত জানিনা আমার সাথে জেগে
তোমারও কি হয় রাত প্রভাত?যদি জানতাম
তাহলে তখন তোমায় অনেক কথা বলতাম।
ভেবো না নিস্তব্ধ রাতে ঘুম না এলেও
অসুবিধে হয় না,তোমায় ভেবেই ভোর হয়ে যায়।
ওই সময়টা একান্ত আমার
নিজের মতো করে তোমায় ভালোবাসি।
তখন আমি আবেগী ভীরু বালিকা নই
দুরন্ত দুঃসাহসী হয়ে উঠি দস্যি।
তুমি আমায় রহস্যমযয়ী বলো? আমার কাছেতো
তুমিই অনন্ত রহস্য থই খুঁজে পাই না, এই ধারায়
খেই হারাই অবগাহন করে সব রহস্য ভেদ করতে চাই
মেঘ ভেজা শরীরে রোদের ঝিলিক হয়ে
পুরাতন সব বিবর্ণতা মুছে দিও।
বলবে? হবেনা আমার খুশিতে তুমি দীপ্ত তৃপ্ত!