অপূর্নতা
অপূর্নতা
অনেকদিন পর দীপ্তর ফোন
"কবিতা আর কতদূরে" এটা ঠিক হয়েছে না?
বর্ষা: কিইইইইই? একটু বিরক্ত হয়ে
দীপ্ত:এটা তোর নতুন বইয়ের নাম বুঝলি!
কবে পাবলিশ করছিস বল?
বর্ষা:মানে!
দীপ্ত:নতুন কোন কবিতার বই করিস নি এর মধ্যে? এইযে লক্ ডাউন সিচুয়েশনে সমাজতন্ত্র নিয়ে কিছুতো একটা লিখতে পারিস, স্ক্রিপ্ট দিয়ে হেল্প করব নাকি?
বর্ষা: ও ও
দীপ্ত: এই যে আজকের এই সিচুয়েশনে যে এত রাজনৈতিক খেলা চলছে এটা তো তুলে ধরতে পারিস নাকি? সমাজের এই হালটা তো তুলে ধরা খুব দরকার।
বর্ষা: হুম
দীপ্ত: তুই এভাবে কথা বলছিস কেন আমাকে চিনতে পেরেছিস তো?
বর্ষা: হুম,, এর মধ্যে দুটো কবিতার বই হয়েছে। একটা পাবলিশিং এর জন্য দেওয়া আছে। করোনার আশীর্বাদে Lock Down সব কেলো করে দিয়েছে। একটা উপন্যাস লিখছি এই মুহূর্তে।
দীপ্ত: যাকে বলে ছিলি তোর কবিতার ভাষা হতে সেই তাকে ছাড়াই? কেন এত দূরে চলে যাচ্ছিস কি হয়েছে তোর? আমাকে ছাড়া তোর কবিতার ভাষা পূর্ণতা পাবে কি করে? সব তো ছোট গল্প হয়েই থেকে যাবে, যেটা শেষ হয়েও হবে না।
বর্ষা: হুম,, থাক না ক্ষতি কি?
দীপ্ত: আমাকে যখন তোর কবিতার ভাষা করতে চেয়েছিলি তখন একবার করেই দ্যাখ না, পূর্ণতা পাবে অতৃপ্ত ভাষার অসম্পূর্ণ অর্থ। পারবি না তুই আমাকে ফিরিয়ে নিতে