হাত কড়া
হাত কড়া
পুলিশ হাতে ধরা পড়ার কোন সম্ভাবনাই ছিলো অভির। নিজে সদ্য পুলিশ চাকুরী ঢুকেছিলো। তদন্ত কিভাবে হয় সব ওর জানা ছিলো। তাই খুব পাকাপোক্ত ভাবেই ও চুরির কাজটা করেছিলো। শুধু অমৃতা সৌন্দর্য উপভোগ করতে গিয়ে ধরা পরে গেলো ও।
অভি এমনিতেই মেধাবী ছাত্র, আঁকা আঁকি পছন্দ করতে। ও পাসপোর্ট ডকোমেন্ট ভেরিফাই করতে অমৃতাদের বাড়িতে গিয়েছিল। অমৃতার মায়ের পাশপোট ভিরফিকেশান করতেই গিয়েছিলো। তখনি ওদের ড্রয়িং রুমে হুসেইন সাহেবের ড্রয়িং দেখতে পায়। সাধারণ একটি বাড়িতে এই রকম মূল্যবান ড্রয়িং দেখে , তিনি অবাক হয়ে গেছিলো ও। তবে সব কিছু খোঁজ খবর নিয়ে বুঝতে পেরেছিল দুই টো সপ্তাহে পরেই, খুব সহজেই ঐ ছবিটা ও চুরি করতে
পারবে। কারণ অর্পিতার মা বাবা ওই সপ্তাহে থাকবে না। আর অর্পিতা তো অন্ধ।
নিদৃষ্ট দিন এসে অভি ছবিটা চুরি করলো। কিন্তু সেই সময় অর্পিতা , সদ্য স্নান করে চুল শোকা ছিলো। শুধু মাত্র একটা টায়াল জরানো ছিল ওর গায়ে। মসৃন পিঠ সুঠাম যৌবনে পরিপুষ্ট শরীর, দেখে নিজেকে সামলাতে পারলো না। অর্পিতাকে ধর্ষণ করলো। তবে এই সময় বোঝা উচিত ছিলো ও ধরা পরে যাবে । কারণ প্রথম বাধা দিলেও পরে আভির সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপনের জন্য যেন নিজ উদ্যোগে নিলো অর্পিতা। আসলে এই সময়েরই অর্পিতা অভিকে স্পর্শ করে ওর অবায়বটার ছবি এঁকে নিলো মনে মনে। পরে সেই অবয়ব কে নিজের শিল্পী স্বত্ব দ্বারা রূপ দিয়ে দিলো। আর অভিও ধারা পরে গেলো।