ভীম পূজা
ভীম পূজা
আজ চলছে মেদিনীপুর বিখ্যাত ভীম পূজা। এই পূজা হয় মাঘ মাসের শুক্লা একাদশীতে। এই একদশী করলে সব একাদশী করার ফল পাওয়া যায় বোধহয় ব্যাদবাস এরকম বিধান দিয়েছিলেন।
প্রায় ৩৫০ বছর আগেনন্দকুমার থানার তাড়াগেড়্যা গ্রামে রূপনারায়ন নদীতে একটি বিশাল মূর্তির কাঠামো ভেসে মেদিনীপুরের । তখন গ্রামে ভীম একাদশী তিথিতে ভীম পূজার সূচনা হয়। ।তখন থেকেই বিভিন্ন গ্রামে শুরু হয় এই পূজা।স্থানীয়দের সঙ্গে কথায় যে ভীম একাদশী হয় সরস্বতীপুজোর ছয় দিন পর। ভীম পূজা মেদিনীপুর জেলার একটি জনপ্রিয় পূজা। বিভিন্ন সংস্কৃতিক উৎসব প্রতিযোগিতা মেলাও হয় একে ঘিরে।
তবে আজ ভীম নিয়ে বেশি কথা নয়। তবে ভীম নিয়ে একটি গল্প বলছি।কুরুক্ষেত্র যুদ্ধে মহাভারতে জ্ঞাতি হত্যার পাপ থেকে মুক্তি পেতে পান্ডবরা তীর্থ ভ্রমনে, কাশীতে এসে জানতে পারেন তাঁরা শিব পাহাড়ের কোলে নাকি এক ষাঁড়ের ছদ্মবেশে লুকিয়ে রয়েছেন। খুঁজতে খুঁজতে গৌরিকুণ্ডের কাছে পৌঁছানোর যুধিষ্ঠির একটি বিশালাকার ষাঁড়কে দেখে বুঝতে পারেন ইনি মহাদেব। মহাদেব পাতাল প্রবেশ করতে যাচ্ছিলেন, দেখে ভীম তাকে জাপটে ধরেন। কেদারনাথে বৃষের পিঠের কুজ হিসাবেই পূজা করা হয়।
আমার পরবর্তী প্রস্তাবিত বই দেবতা কিভাবে তৈরি হয়েছে শেষ ১৫০০ বছরে , সুলতানদের আঙ্গুলের নির্দেশনা য়। তাই এরচেয়ে বেশি কিছু বলবো না।