অদ্যই শেষ রজনী
অদ্যই শেষ রজনী
সময় গেছে আজ এতটাই কমে,লেখা পড়তে গিয়ে,
ফিরে দেখা হয়না আর আশে পাশে পেছনে তাকিয়ে।
প্রতিলিপিতে আজ বছরের শেষ দিনে ঘটনা চক্রে,
হঠাৎ করেই খবর পেলাম এক প্রতিযোগীতার,
সাথে সাথেই আবার পড়ে গেলাম লেখার চক্করে।
লেখা পড়া করা ভালো, কিন্তু এও দেখি এক নেশা,
বেতালের মতো ঘাড়ে চেপে বসে, দেখায় ভালোবাসা!
তবে লেখাটা মনমতো লিখে ফেলার পর যে তৃপ্তি,
তা যে মনে আনন্দ দেয় সেকথাটাও একদম সত্যি।
আর কেউ কোনো লেখা পড়ে যদি একটু ভালো বলে,
তাহলে আনন্দ এমন, যেমন মাঠে ফসল ফলে।
তাই তো বছরের শেষে সকলকে জানাই অভিনন্দন,
সকলেই থেকো সুস্হ, যেন ভালো থাকে সবার মন।
নতুন বছরে ভালোবাসাময় আছে যতো বন্ধন,
আরও দৃঢ় হোক, ভালো থাক দেশের যত জনগন।
ওমিক্রন আসছে ধেয়ে শুনেছি নাকি ঝড়ের মতন,
সাবধানেতে থাকতে হবে,করতে হবে নিজেই যতন।
টিকা নিতে যেন না ভোলে কেউ, কথাটা মনে করিও,
যদি বুস্টার ডোজ নিতে হয়, সেটাও নিয়ে নিও।
"রোটি, কাপড়া, মকান" এর সাথে শিক্ষাও জরুরী,
একথা ভুললে চলবেনা যে সুসাস্হ্য অত্যন্ত দরকারি।
সবচেয়ে বড় সম্পদ এই শরীরের সুরক্ষা প্রয়োজন,
তারপর বাকি সব কিছু, একথা বুঝে নাও প্রতিজন।
হৈ চৈ হট্টোগোল, ভিড় ভাট্টা একটু কম হলেই ভালো,
এমন আনন্দের দিনে পরেও জ্বলবে অনেক আলো।
কিছুদিন সকলকেই একটু সচেতন থাকতে হবে,
আনন্দ করতে পারবে এই ভবে, বেঁচে থাকলে তবে।
আজ দুহাজার একুশের শেষ দিন, নাও আদর পরম,
এসো দুহাজার বাইশ, তোমায় জানাই সুস্বাগতম।
