ধর্ষন
ধর্ষন
প্রতিটি মানুষ ধর্ষিত হয়, শুধু মেয়েরা নয় ছেলেরাও ধর্ষিত হয়। প্রতিটি মুহূর্তে পথে-ঘাটে যৌন খেলা চলছে। সমাজে নানান মানুষের কথার ছলে... আমরা প্রতিটি মানুষ দিনে-রাতে ধর্ষিত হচ্ছি।
যে ধর্ষণ চোখে দেখা যায় না, কেবলই মানসিক দিক থেকে ধর্ষিত হওয়া।
ধর্ষণ যে শুধু শারীরিক হবে এমনটা না, মানসিক দিক থেকেও ধর্ষিত হতে হয় আমাদের। মনের দিক থেকেও ধর্ষিতা হয় অনেকে তবে এটা চোখে পড়ে না। শারীরিক ক্ষত যারা তাদের চোখ এড়িয়ে চলে যায় সকলে, আর মানসিক ধর্ষণ সে তো দূরের কথা যৌন খেলা চলছে চোখেই পড়ে না।
শারীরিক ধর্ষণ হয় একটি মেয়ের শরীর উপভোগ করার জন্য, আমাদের সমাজে অনেক হিংস্র পশু শরীরকে ছিঁড়ে খায় হিংস্র দানবের মতো। আমাদের সমাজে নারী পুরুষ উভয় ধর্ষিত হচ্ছে।
ধর্ষিত হওয়ার কারণ সে মেয়ে তাকে ধর্ষিত হতেই হয়। মাঝে মধ্যেই হিংস্র দানব গুলো নারী-পুরুষ উভয়কে কত করে।
আমাদের সমাজে ছোট্ট শিশু কেউ রেহাই দেয় না হিংস্র দানবরা। পরিস্থিতির শিকার তাকেও হতে হয়। অশ্লীল কাজ তাদের সঙ্গে ও হয়ে থাকে। তাদের ভয় দেখিয়ে দাবিয়ে রাখা হয় প্রতিটি মুহূর্তে।
তারা যাতে কাউকে কিছু না বলে। তাদের বিভিন্ন লোভের শিকার করা হয়।
খারাপ লাগে তখন, পরিবারের কাছের কেউ খুব আপন কেউ তাদের সাথে অশ্লীল ব্যবহার করে।
একটা ছোট্ট শিশু তার বেড়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে জানা-অজানার মাঝে তাকে ক্ষত হতে হয় প্রতিটি মুহূর্তে।
সমাজের কিছু দুষ্টু দানব জাতি, তাদের শৈশব নষ্ট করার পিছনে দায়ী। মানবিকতার মানবতা ভুলে যৌন খেলায় মাতছে দিন-রাত এই খেলার শিকার হচ্ছে সাধারণ মানুষ, নারী-পুরুষ, এমনকি শিশুরাও।
ধর্ষক সে তো নারী-পুরুষ উভয় সকলে,দিনরাত মাতছে যৌন খেলায় গোপনে।
কামতাড়িত লালসার আশায় হচ্ছে নেশাগ্রস্ত, যৌন খেলায় রাতের মেলায় হচ্ছে পেশাদার।
দিনের আলোয় দানবরা, শিক্ষিত আলোর সমাজে পাচ্ছে ভয়, আবারও রাতের আঁধারে হিংস্র হয়ে ছিঁড়ছে নানা শরীর আর চাহিদা মেটাচ্ছে।
মনের গোপনে ঘর বাধার স্বপ্ন দেখে তারাও,
প্রতি রাতে শরীরের চাহিদা প্রদানের স্বপ্নভঙ্গের তাদেরও।
দিনের বেলা হাজার পুরুষ শিক্ষিত সমাজের আলোয় তাদের সম্মান দেয়।
রাতের অন্ধকারে সেই সব পুরুষই দরজার কড়া নাড়ে আপন কেউ হিংস্র রূপে।