ঋণ
ঋণ
শত বর্ষ ফোটা ফুলে শতদলে আর,
ঘাসের ফুলে মধুর মাধুরী মাখে গায়ে তার।
সময় রথে চলে যাবে সুদূর করে পাড়,
আমি পড়ি গলায় রোজ কাব্য কণ্ঠ হার।
মাটি জানে ভুবন হৃদে ব্যথা কতো খানি,
বনলতা পুড়ে ছিলো কবে আমি জানি।
নির্ভয়ে মৃত্যূ আসে কাছে; বরণ করি তার,
চিহ্ন দেওয়া আছে হাতে নিপুণ কার্য যার।
অখিল তুমি সাজালে যে খেলার ছলে অপার,
ধ্বংস এসে অবাক হয়ে ফিরে কতো বার।
চরণ তোমার ধুলোর বুকে পড়বে কোনো দিন,
প্রাণের খাতায় লেখা আছে; শোধবো সকল ঋণ।