চিরঞ্জীব হালদারের কবিতা
চিরঞ্জীব হালদারের কবিতা


দেশ সংক্রান্ত ভুয়ো মুচমুচানি,
সাইকেল কেরিয়ারে বেঁধে সীমানার দিকে ঠেলে দিয়েছি কিনা মনে করতে পারি কই!
কোন আরোহী ছাড়াই ভ্রমণ ও তার ম্যাগনেটিক ইন্ডাক্সানের নাম ভালবাসা,
লোহার কেরিয়ার থেকে ফিনকি দিয়ে যে হিমোগ্লোবিন বেরিয়ে আসছে তা না দেখলে;
কিভাবে বিশ্বাস করাবো ধর্মাবতার
জীবনানন্দ কতবার তাঁরকাঁটা পেরিয়ে
বনলতার আঁছল থেকে ধূলো ঝাড়তে গিয়ে...
চাঁদ নামক গ্রহে তৃষ্ণার সংজ্ঞা নির্মাণ করেছেন
কোথাও কোন প্রমান দেখাতে পারবো কি?
কিন্তু আমরা যে জেনে ফেলেছি,
তাহার জ্বর হইলে কেন তাহাদের উভয়কে,
জলপটি দিতে বিধবা সরলার মা রাতের পর রাত
রামায়ন পাঠ করিতো!
বিশ্বাস করুন ধর্মাবতার আমারা নাদান
বনলতার ব ও জানিনা,
হিজল গাছের হিজল ফুল ও দেখিনি
কোন মধু মধু দেখতে,
হিব্রু বা মৌথিলী যাত্রাগানের বিবেক
কোন দেশের নাগরিক তাও জানিনা...
ভেবে দেখুন ধর্মাবতার,
আমাদের মুখ আছে পাকস্থলী নিরুদ্দেশ,
যৌনতা ছাড়া নিরোধক কারখানার ক্ষুধার্ত
নাগরিক মাত্র।
আধার কার্ডে কি এই সব লেখা থাকে।