ছিনিমিনি
ছিনিমিনি
তুমি এবং ঠিকানা এক হয়ে গেছো –
দূরবীন চোখে তাই নেমেছি রাস্তায়!
পাঁজরের ফাঁকে তুমি ঘর বাঁধতে পারো –
নবান্নের ফসল ফলেছে হৃদয়-মৃত্তিকায়!
আকাশে উড়ছি, অথচ শুয়ে বিছানায় –
আঙুলের আড়ালে খেলে একফালি দৃষ্টি;
পাখিরা খসে পড়ে; জানালায় তাকাও –
বুকের ভেতর মৌমাছিরা করে অনাসৃষ্টি!
আলো আসছে, ছুটে আসছে –
একপৃথিবী চক্র বন-বন ঘুরছে!
কিন্তু, কেন এসব হচ্ছে?
আবোল-তাবোল এসব,
কে-ই বা লিখতে বলছে?

