বেঁচে আছে মেয়েটি
বেঁচে আছে মেয়েটি
কেবলই জগৎ বুজবে সে, মানুষ চিনবে, চিনবে তোমাকে,, আমাকে,
চিনবে তুমি, আমি কতটা স্বার্থপর, কতটা বাধব প্রেমে,
কতটা তার চোখে ভাসবে রঙিন সপ্ন, নয়তো হোচট খেয়ে বাঁঁচবে।
তখনেই সে থেমে গেল, কচি মনে তার বাস্তবতার ভার,
হাতে এলো মেহেদী, সানাইয়ের ঝংকার।
মেয়েটি শুধু চেয়ে চেয়ে দেখছে, ভাবছে, অপেক্ষা কি এই ছিল তার?
বেঁচে আছে মেয়েটি।
শুরু হলো তার পথচলা একা একা, স্বপ্ন তাকে বাচিয়ে রাখছে,
কি এবার শোনাবে তাকে? টেলিফোন কখন বাজছে?।
রোজ রোজ স্বপ্ন দেখায়, সে স্বপ্নতে ভুলে ভুলে যাচ্ছে,
কতকাল কপালে চুমু নেই, পরশ সেটা আবার কি?
মনে নেই তার শেষ বার কবে, হাত ধরে ভালো বাসি বলেছে।
বেঁচে আছে মেয়েটি।
হুম এখনো বেঁচে আছে মেয়েটি,
শিশুরা তার ভুলে গেছে, শেষবার কবে জা
নি কোলে তুলেছিল,
মমতায় জড়িয়ে চোখে মুখে কতবার আদর করেছিলো।
কতদিন সে নামে ডাকেনি কাউকে, কতদিন দেখেনি,
বাবা রেগে যায়, ভালো বেসে ভালো বেসে ঘোড়া সাজেনি।
ছোট্ট মেয়েটা বেশ চটে যায়, বঞ্চিত হবার রয়েছে নিকাশ,
মেয়েটি বলে, মা তোমাকে বিয়ে দিব আবার,
বল মা, বাবা মোরে কবে কোলে নিবে আবার?
চোখ ছলছল মেয়েটির,
মেয়েটির জানা নেই উত্তর,
সে অনেক সুখে আছে।
বেঁচে আছে মেয়েটি।
বেঁচে আছে মেয়েটি,
তবে সে জানে না মরিচিকার স্বপ্নে বিভোর রইবে কতকাল,
নাকি সে বাঁচবে, অন্য হাতে?
সে কি ঘর ছাড়বে? জানা নেই উত্তর।
হয়তো প্রেমের হাতের ছোয়া পাবে, নয়তো পিস্ট হবে, হোকনা
তবু হাতের ছোয়া ত লাগবে।
ভালো আছে মেয়েটি।
বেঁচে আছে মেয়েটি।