লবঙ্গলতিকা ১২
লবঙ্গলতিকা ১২
লবঙ্গলতিকা যুদ্ধের দামামা যখন পণ্য হয়ে মিডিয়া হাসছে /,
তারা একনম্বর তারা রেটিং পেয়ে যাচ্ছে বারুদের আর কতগুলো অর্থহীন জন্তুর মতো খাদে ফেলা শরীরের/ কাছে , মর্টারের শব্দে প্রতিহিংসার রাজ্য দেশ চেয়েছিল /একটু, অন্যরকম পথ ,সম্মানিত পথে রক্তের কথা নয় /শুধু ভালো বাসার কথা বলতেই উপস্থিতি জরুরী ছিল /তবু, মনে গর্বিত বুকে ভিক্ষার ঝুলি আর ছলনার লড়াই করে /দেখা, আত্মপ্রতারণা, বিশ্ব শান্তি ও নোবেল পুরস্কার ,তুমি আমাদের লোক /কিছু নতুন হবার নেই , যেখানে মুক্ত নিয়ন্ত্রিত দেশের সীমা / লাতিনোভা অপেক্ষা করবে সাইবেরিয়ার ছোট্ট গ্রামে আমার জন্য/আমি ,হেঁটে যাবো তার জন্য , লজ্জাবনত চোখের কাছে গিয়ে বলবো /পৃথিবীর রোগ মুক্তি প্রয়োজন আছে ,তোমার হাসি পারে বৃদ্ধ বয়স্ক মানুষের বুকে তীর্থস্থান /শিশু, শিশুদের পরম বেড়ে ওঠা যতদূর আমরা সহজাত বিভাব ,স্হায়ী ভাবের ও সঞ্চারী ভাবের /সুস্থ লাগাম নিয়ে তোমার ঠোঁটের মধ্যে আমার ঠোঁট হেসে উঠবে এমন চাঁদভাঙা /রাতে,জলের ঢেউ আসে ,মুছে যায় সব ভালো থাকার /গন্ধ, বুঝি জীবনকে দেওয়ার মতো কিছু নেই আজ/আজ, পৃথিবীর গন্ধ যদি মৃত্যুতে শেষ হয়ে যায় তবে এতো / এই , নীতিমালা দরকার ছিল না থাকার , জীবন ধর্মের রেখায় /এসে, হাতে হাত রেখে বুকের মধ্যে অনাবিল দুঃখ গুলো ,ভুল গুলো সরিয়ে রেখে / চুমু খেয়ে সন্তানের গালে হেসে উঠে সমাজকে আঁখিঠারে বুক চিতিয়ে সিংহের মতো /গানে, বেঁধে রাখা এই জীবনের চেয়ে বেশী কিছু মহনীয় নয় / বেঁচে থাকার জন্য কোন পদলেহন বা পাদুকাবহন তাও নয়, একসাথে বেঁধে থাকা বেঁধে রাখা দূর তবুও কাছের সূর্যালোক।।

