তোমার সাথে দেখা
তোমার সাথে দেখা
দেখেছিলেম তোমায় আমি কোন পূর্ণিমার ই রাতে,
চোখাচোখি হয়েছিল সেদিন তোমার – আমার সাথে।
সেই অপূর্ব চাঁদনী রাতে, এলে যে মোর মনে,
তোমায় নিয়েই কবিতা লিখছি, থেকো আমার সনে।
সেই কবিতারই প্রাণ যে বানাবো তোমায় আমি,
হবে না গো তাতে রাজি?- ওগো আমার রাণী!
এই যাহ! রাণী বললুম, রাগ করো না যেন,
হায়! এক দেখাতেই এত্তকিছু বলছি ই বা কেন?
যাকগে, ছাড়ো, নামটা তো শোনা ই হলো না আর,
নামটা বলো, তারপরেই দেবো তোমায় ছাড়।
তোমার নামে গান বাঁধবো, দেব তাতে সুর।
সেই সুরের ই প্রচ্ছদে, ছড়াবে কোমল নূর।
সেই নূর যে ছুঁয়ে যাবে তোমার মিষ্টি মুখ,
আর বাড়বে তোমার সুখ , কমবে তোমার যত দুখ।
একবার নয়, দু’বার নয়, সুর ছড়াবো বারবার,
সেই সুরের মন্ত্রে তুমি মানবে নিজেই হার।
তারপর,,,,,
একদৌড়ে চলে আসবে আমার হৃদয় মাঝে,
তোমার জন্যই প্রহর গুণি সকাল-সন্ধ্যা-সাঁঝে।
তোমায় তখন ধরে নেব দু হাত ভরে,
মোদের প্রেমালাপে পাতারা সব উঠবে নড়ে নড়ে।
প্রকৃতি ও দুলবে মোদের মধুর বাক্যালাপে,
পুরাতনরা ঝরে পরবে সেই দুলুনির চাপে।
আমার-তুমি, তোমার-আমি!- তাই হয়েই রব।
জুড়াবে প্রাণ, ঘুচবে গরল, মধুর কথা কব।