স্রোতস্বিনী
স্রোতস্বিনী
আজ স্রোতস্বিনীকে দেকতে আসবে ছেলে পক্ষো
মা: কিরে তুই এখনো তৈরি হোসনি?
স্রোতস্বিনী : মা আমি এ বিয়ে করতে পারবো না।
মা: কেন,ছেলেটা অনেক ভালো। তুই রাজি হয়ে যা।
তারপর স্রোতস্বিনী পরিবারের কথার বিয়ে করে নেয়। কিন্তু বিয়ের পর সে ভালো ছিলো না। তার শোশুর বারির লোক তাকে মার ধোর করতো।কিন্তু সে তারপরেও সব মুখ বুজে সহ্য করে নেয়। একদিন সে এসব মানতে না পারায় আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। কিন্তু সে ভাবে আত্মহত্যা কোন সমাধান দিতে পরে না। আমি হয়তো য়ে কারনে আত্মহত্যা করতে চাই আমার মৃত্যু হলেই কি তার সমাধান হবে?
আমরা মানুষ আমাদের জীবনে যেমন ভালো সময় আসবে ঠিক তেমনি খারাপ সময় ও আসবে।
তারপর স্রোতস্বিনী সবকিছু মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। তাঁর মা তাকে জিজ্ঞেস করলে কেমন আছিস? সে হাসি মুখে বলতো ভালো আছি। কিন্তু তাতেও কেনো কাজ হয়না। অতঃপর সে তার হাসবেন্ড এর কাছে বিবাহ বিচ্ছেদ চায়। কারন জোর করে মানিয়ে নেওয়ার চাইতে মুক্তি পাওয়া অনেক ভালো।
স্রোতস্বিনীর বিবাহ বিচ্ছেদের পরেও সে তেমন ভালো ছিলো না সামাজিক ও মানুষিক ভাবে সে ভালো ছিলো না। আমাদের সমাজে আমরা একটা মে এর বিবাহ বিচ্ছেদ হলে তাকে অন্য ভাবে দেখি নানা ধরনের কথা বলি। আামরা মানুষরাই আমাদের নানা ভাবে অসম্মান করি কারো চেহারা নিয়ে, কারো পেশা নিয়ে আবার কারো ব্যাক্তিগতো বিষয় নিয়ে।
এতে করে সে মানুষ টি সামাজিক ও মানুষিক ভাবে দুশ্চিন্তায় ভোগে।তারপরেও স্রোতস্বিনী তার অতীত ভুলে সামনে এগিয়ে গেছে। অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছে। নিজেকে তৈরী করেছে এক অন্যরকম নারী হিসেবে। এভাবেই স্রোতস্বিনীর পথচলা.....।
কিছু কিছু সময় মানুষ আপনাকে নানান ধরনের কথা বলবে কখনো ভালো আাবার কখনো খারাপ। খারাপ টাকে বাদ দিয়ে এবং ভালো টাকে সাথে নিয়ে পথ চলতে হবে।
দেখবেন জীবন অনেক সুন্দর.......।