Ankita Chatterjee

Romance

3  

Ankita Chatterjee

Romance

অজানা বন্ধন পার্ট- 4 & 5

অজানা বন্ধন পার্ট- 4 & 5

8 mins
347


ইতিমধ্যে,,,,,,,

সবাই আমাদের চারপাশে জড়ো হয়েছে কারণ ও খুব জোরেই কথাটা বলেছিল, তাই আমরাও ওর কথা অনুযায়ী দাঁড়ালাম আর ও আরো দুজনকে ডাকলো।

মেয়েটা- Hey Tanu and Sourav Come here.

( তনু লম্বা কিন্তু মোটা একটা মেয়ে আর সৌরভ ইনি হলেন গল্পের ভিলেন দেখতে handsome ফর্সা চুল গুলো কোঁকড়ানো আর পুরো কলেজের crush )

 ওর কথা অনুযায়ী ওরাও এলো আর তনু বলে মেয়েটা বললো,

তনু- কিরে অদিতি আজ কার ragging হবে?

অদিতি-হাই!

সৌরভ- ragging কোথায় সিনিয়র দের প্রতি জুনিয়র দের শ্রদ্ধা নিবেদন আর কি।

সবাই- হা হা হা

সৌরভ- আরে কথা ছাড় কাজ করা।

আদিতি- হম্মম

আমি স্বভাবত রাগী আর ওদের কথা শুনে ইতিমধ্যে আমার রাগ বাড়ছে যা নন্দু আর শ্রী বুঝতে পেরেছে।

আমি- হ্যা বলো কি করতে হবে?

অদিতি - কি বললে তুমি তোমার সাহস তো কম নয় আমরা সিনিয়র আমাদের ma'am and Sir দিয়ে কথা বলবে got it.

আমি- fine madammmmmm

সবাই- হা হা হা

অদিতি- (শ্রী র দিকে তাকিয়ে) শোনো তোমার হাতের রুমালটা দাও।

আর শ্রীও দিয়ে দিল, আজব মেয়ে একটুতেই ভয় পেয়ে যায়, দেন অদিতি রুমালটা আমার কাছে এসে বললো

অদিতি- এই তুমি রুমালটা দিয়ে আমার জুতোটা পরিষ্কার করো।

আমি - Whatttttttttt

অদিতি- yes, do it

আমি- fine

আমি এটা বলাই দেখলাম শ্রী আর নন্দু রীতিমতো অবাক কারণ আমি এককথায় রাজি হওয়ার মেয়ে নয় সত্যি ই নয়,এবার

আমি- রুমালটা অদিতির জুতোই ফেললাম, (by chance আমি আজ একটু হিল পড়ে এসেছি হি হি এবার আসবে মজা)আর কি আমি আমার হিল দিয়ে অদিতির পুরো পা টা যেটাতে রুমালটা ছিল সেটাকে হিল দিয়ে পলিশ করে দিলাম আর ও সঙ্গে সঙ্গে চিৎকার দিয়ে বসে পড়লো

অদিতি- আআআআআআ

আমি- What happend madammmmm (কানের কাছে গিয়ে)

তনু- what the hell

সবাই- সেকি!

তখনই কেও একজন হাততালি দিচ্ছিল, পেছনে তাকিয়ে দেখি একটা অপরূপ সুন্দরী মেয়ে ,black জিন্স আর রেড কুর্তি চুলগুলো অনেক লম্বা আর ছাড়া,( এই প্রথম আমার চুল না থাকার জন্য দুঃখ লাগছে হম্ম আমার চুল ঘাড় পর্য্যন্ত how sad) মুখটা খুব সুন্দর সবথেকে আকর্ষণীয় হচ্ছে ওর চোখ, না ব্ল্যাক না ব্রাউন না নীল না সবুজ কি রঙ বলতে পারবো না,ঠিক যেন অপ্সরা, এসে বললো,

মেয়েটা- তুমি আজ যা করলে উচিত করলে ,এর আগে কেউ এমন করতে পারেনি ,proud of you

ততক্ষণে সবাই চলে গেছে শুধু শ্রী , নন্দু, আমি আর মেয়েটি বাদে আমি কিছু বলতে যাবো ঠিক সেই সময় একটা ছেলে এসে ওর কাছে দাঁড়ালো (ছেলেটা এত্ত সুন্দর যা বলার বাহিরে খুব handsome চুলগুলো spike করা, ব্ল্যাক জিন্স ব্ল্যাক টি শার্ট) এসে মেয়েটিকে বললো,

ছেলেটি- Hey Priya what happend?

মেয়েটি তখন ছেলেটাকে সব বললো 

ছেলেটি- Really its beautifull,

আমি- Thank you madam and sir

মেয়েটি- Don't call me ma'am,I'm Priyanka আর আমাকে এই নামেই ডাকবে ওকে,

আমি- ওকে

প্রিয়াঙ্কা- এন্ড he is আকাশ চ্যাটার্জী, আর তোমরা?

আমি- আমি শ্রেয়া ,ও সৃজিতা আর ও নন্দিতা 

প্রিয়াঙ্কা- ও আমরা ECE Final Year এর স্টুডেন্ট, কোনো দরকার হলে বলো ।

আকাশ- আমরা তোমাদের সাহায্য করতে পারি।

আমি, শ্রী, নন্দু-Thank you

ক্লাস শেষে আবার প্রিয়াঙ্কার সাথে দেখা, ও এবার আমাদেরকে ক্যান্টিনে নিয়ে গেল সেখানে ওর বন্ধুরা ছিল প্রিয়াঙ্কা কে দেখে বললো,

ওরা- Hi প্রিয়াঙ্কা ওরা করা?

প্রিয়াঙ্কা- ওরা হলো শ্রেয়া, নন্দিতা, সৃজিতা, আর এরা হলো রাহুল,রোহন, আরব, মেহুল, অর্ণব, রুদ্র, শ্রাবনী আর আকাশ কে তো চেনোই।

আমি, শ্রী, নন্দু - Hi

শ্রাবনী- বসো বসো তাহলে তোমরাই অদিতিদের উচিত শিক্ষা দিয়েছো,ভালোই করেছো,

আমরা চুপ করেছিলাম তখনই রাহুল বললো

রুহুল- আমরা সবাই ECE Final Year আর তোমরা,

শ্রী- আমরা তিনজন B. Arch 1st Year

রুহুল- That's great

 মেহুল - আচ্ছা শ্রেয়া তোমার চুল এত ছোট কেন?

প্রিয়াঙ্কা- আহ মিহু হচ্ছেটা কি ওর চুল ওর ইচ্ছেনুযায়ী হবে ,তোর কি?

মেহুল- আরে আমি তো এমনিই ask করছিলাম

আমি- ঠিকাছে আসলে চুলের যত্ন করার মতো সময় আমার নেই, তাই চুল ছোটই রেখেছি

সবাই- ওহ

আমি হঠাৎ বলে ফেললাম যে,,,,,,,

চলবে,,,,,,,,,


পার্ট- 5

আমি হঠাৎ বলে ফেললাম যে,,,,,,,,,,,,


আমি- প্রিয়া আমরা এবার আসি পরে আবার দেখা হবে।

ব্যাস এই বলা আকাশ এতক্ষন চুপ ছিল , কিন্তু এবার ও বললো

আকাশ - Excuse me, Miss Whatever, তোমার সাহস তো কম নয় তুমি তোমার সিনিয়র কে হাফ নামে ডাকলে, How Dare You? ( ধমক দিয়ে)

আমি- Sorry আকাশ বাট তুমিওতো প্রিয়া বললে আর আমিও ভাবলাম প্রিয়াঙ্কা থেকে প্রিয়া বলাটাই বেটার

আকাশ- তোমাকে ভাবতে কে বলেছে,আমি ওকে যা ইচ্ছে বলতে পারি তা বলে তুমিও,লিসেন আমরা ফাইনাল year আর তুমি 1st year, তাই যদি ভালো ভাবে এখানে পড়তে চায় তো বেশি ভাবার দরকার নেই carrier গড়তে এসেছো,ভাবতে নয়,আর হ্যা এরপর থেকে তুমি আমাদের Sir র Madam বলেই সম্বোধন করবে, got it( চিল্লিয়ে)

সবাই তো অবাক আর আমি তো ভাবছি এত সামান্য ব্যাপার নিয়ে এভাবে চিল্লাছে কেন? তখনই প্রিয়াঙ্কা বললো

প্রিয়াঙ্কা- আকাশ কি এমন হয়েছে, প্রিয়া বলেছে বলে এতকিছু বলতে হবে, its ok শ্রেয়া

আমি- না না সরি তো আমারই বলা উচিত, সিনিয়র দের নাম ধরে বলেছি I'm really sorry Priyanka 

যেই না বলা সেই আকাশ একটা ছুরি নিয়ে আমার হাতের তালু বরাবর চালিয়ে দিলো আর আমি তো ওখানেই অবাক যতটা না ব্যথা লেগেছে তার থেকে অবাক যে এতটুকু ব্যাপারে কেও এমন কি করতে পারে,তখনই আবার আকাশ বললো,

আকাশ- আবার ম্যাডাম না বলে নামে বললে দেখলে তো আমি কি করলাম, নেক্সট time এটা বলার আগে মনে রাখবে।

আর কেও কিছু বলার আগে শ্রী আর নন্দু আমাকে নিয়ে এলো হোস্টেলে, then ফার্স্ট aid করে দিলো

আমি- কি অবাক, একটা একটা মানুষ এরকম কি করে হতে পারে

শ্রী- ছাড় তো আমরা আর ওদের কাছে যাবো না

আমি- ঠিক আছে

সেদিন থেকেই আকাশের প্রতি আমার মনে ভয় ঢুকেছিলো আর আমাদের মধ্যে # অজানা বন্ধন হয়ে গিয়েছিল। তাই আমি আর ওদের কাছে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নি আর অদিতির দাদা যা করেছিলাম তারপর থেকে ওরা আর কারো ragging করার সাহস ops দুঃসাহস করেনি। কিছুদিন পরই জানতে পারলাম যে আকাশ আর প্রিয়াঙ্কা একে অপরকে গত দু বছর ধরে ভালোবাসে আর আকাশ প্রিয়াঙ্কা কে নিয়ে খুব পসিসিভ, যায় হোক এভাবেই নবীন বরণের দিন চলে এলো,

নবীনবরণের দিনে,,

হোস্টেলে,

শ্রী- কিরে সবাই তো সারি পড়বে আমরা কি পড়বো?

নন্দু - অবশ্যই শাড়ি পড়বো

আমি- তোদের তো লম্বা চুল শাড়ি পড়লে ভালো লাগবে, আর আমার তো ছোট চুল,ভ্যা ভ্যা

নন্দু- কাঁদিস না মা তোকে অনেক বড় বলেছি চুল বোরো কর শুনিসনি বোঝ এবার

আমি- ভ্যা ভ্যা ভ্যা

শ্রী- কাঁদিস না ব্যবস্থা করছি

আমি- কি করবি? (কাঁদো কাঁদো হয়ে)

শ্রী- শাড়ি পর চুলটা ফলস লাগিয়ে খোঁপা করে দেব

আমি- সত্যি ( খুশি হয়ে)

শ্রী ও নন্দু- সত্যি

ঐদিকে,,

প্রিয়াঙ্কা- আকাশ শুধুমাত্র তোমার জন্য বেচারি কথা বলেনি আমার সাথে 

আকাশ- আরে ছাড়ো না এমনিতেই ওরা freshers বেশি ভাব লাগানোর দরকার নেই,

মেহুল- ওহ stop ইট ওদের জন্য তোরা ঝগড়া করিস না আর এমনিতেই আমরা লাস্ট year নিজেদের মতো থাকাটাই বেটার 

রাহুল- তা হলেও freshers বলে কি ওরা মানুষ না

মেহুল- দেখ আমি সেরকম কিছু বলিনি , আমি জাস্ট

আকাশ- চুপ (চিল্লিয়ে)

আরব- ঠিক হে কই উনলোগো সে বাত নহি করেগা

প্রিয়াঙ্কা- Fine, তোমরা যা ইচ্ছে কারো

রাহুল- আজ তো freshers

শ্রাবণী- হুমমম

সবাই কলেজে চলে এলাম

কলেজে,,,

শ্রী- হ্যারে ওরা এভাবে কেন দেখছে?

আমি- I don't know

নন্দু- আমি জানি

আমি ও শ্রী- কি বল?

নন্দু- তুই যে ককজ খোঁপা করেছিস যে মেয়ের একটা ঝুটিও হয়না সে মেয়ের খোঁপা হা হা হা

আমি- ও 

শ্রী আজ পড়েছে একটা কচি কলাপাতা রঙের শাড়ি চুল গুলো খুব লম্বা কোমর পর্যন্ত ছাড়া হালকা make up আর নন্দু পড়েছে গোলাপি রঙের শাড়ি চুলগুলো ওরও খোলা আর গর্জিয়াস make উপ দেখতে অসাধারণ লাগছে।

শ্রী- (আজ shreyu কে সত্যি খুব কিউট লাগছে, একটা নীল রঙের শাড়ি পড়ে চুলগুলো খোঁপা করা ঠোঁটে হালকা লিপস্টিক আর কোন make up নেই)

নন্দু- চল ভেতরে যাওয়া যাক

অনুষ্ঠান চলছে আর এবছরের miss freshers হয়েছে আমার সই নন্দু তাই আমরা খুব খুশি আর Mr freshers হয়েছে রাজ বলে কেউ একজন

হঠাৎ, অনুষ্ঠান শেষে আমার সামনে সৌরভ আসে আমি অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করি

আমি- কি চাই?

সৌরভ মাঝ মাঠ এ হাঁটুতে বসে আমার সামনে লাল গোলাপ এর তোড়া এগিয়ে বলে

সৌরভ- I Love You Shreya,I Love You,I Can't live without you, Please accept me ( জোরে চিৎকার করে)

আমি তো রীতিমতো অবাক পুরো মাঠ ভিড়ে পরিপূর্ণ আকাশ রাও এসে দেখছে হঠাৎ একটা মেয়ে বললো 

মেয়েটা- আরে সব মেয়েরা সৌরভ কে প্রপোস করে এই প্রথম ও কাওকে প্রপোজ করেছে so accept it

আমি- Never, I never accept the proposal বলে পেছনে ফিরে আসতে যাবো তখনই

সৌরভ- তুমি শুধু আমার আমি তোমাকে ভালোবাসি I can not live without you, Please Shreya Accept

Ami- Sorry Sir, I Can Not, Please Forgive me

Ei বলে আমি chole এলাম আমি পাপা আর আকাশ কে বাদে কাওকে ভয় পাই না, তাও টেনশন হচ্চিল কিন্তু কিছুদিন হয়ে যাওয়ার পর আমি টেনশন মুক্ত হয়, এভাবেই কেটে গেল কয়েক মাস,

আজ 1st sem এর রেজাল্ট, তাই পুরো হোস্টেলের সবাইকে দেখলাম খুব মনোযোগ সহকারে পুজো করতে তাদের পুজোর ধরন ছিল,,,

শ্রী- ভগবান এবার physics এ বাঁচিয়ে দাও আমি পুজো দেব

নন্দু- Math এ বেঁচে গেলে আমিও shreyu এর সাথে প্রতি সোমবার শিব মন্দিরে যাবো 

আমি কি করবো এমনিতেও প্রতি সোমবার শিব মন্দিরে যায় ,আজ সোমবার না আজ শনিবার, আজ মন্দিরে গেলাম পুজো করে এলাম যাতে রেজাল্ট ভালো হয় আমি ranker না কিন্তু খারাপ ছাত্রীও না তাই ভালো ফল আসা করছি কলেজে,,

শ্রী- চল রে রেজাল্ট দেখি 

আমি - হুমম চল

রেজাল্ট দেখি আমি 80% ,শ্রী 75% আর নন্দু 83% পেয়েছে আমরা খুব খুশি হয়।

তারপর ক্যাম্পাস এ প্রিয়াঙ্কা র সাথে দেখা হয় 

প্রিয়াঙ্কা- Hey Shreya রেজাল্ট কেমন হলো

আমি- ঠিকঠাক।

প্রিয়াঙ্কা- ঠিকঠাক কেন ভালো হয়নি?

আমি- বললাম তো ঠিকঠাক হয়েছে আচ্ছা আপনাদের রেজাল্ট out হয়েছে?

প্রিয়াঙ্কা- হ্যা দুদিন আগে

কথাই কথাই জানতে পারলাম যে 7th sem থেকে আকাশ topper হয়েছে আমি হটাৎ প্রিয়াঙ্কা কে বললাম 

আমি- বাবা ঐরকম ছেলের সঙ্গে ঘোরা dangerous ব্যাপার, কথাও ভেবেচিন্তে বলতে হয়

ব্যস আমার বলতে দেরি আকাশের শুনতে দেরি নেয় আর শুনে আমার হাত ধরে টানতে টানতে ছাদে নিয়ে চলে গেল, শ্রী নন্দু প্রিয়াঙ্কা সবাই আটকানোর চেষ্টা করলেও বৃথা হলো ছাদে আনার সাথে সাথে আমার ভয় বেরও গেল আকাশ আমাকে কার্নিশ এর কাছে দাঁড় করিয়ে বললো,

আকাশ- তোমাকে বারণ করেছিলাম কিন্তু শোনেনি এখন যদি তোমাকে ছাদ থেকে ফেলে দি তাহলে তুমি বাঁচবে? আর কোনোদিন প্রিয়াঙ্কার ধারে কাছে যাবে না(চিল্লিয়ে)

আমি কিছু বলতে যাবো তার আগেই প্রিয়াঙ্কা এসে আমাকে বাঁচালো নয়তো যে কি হতো কে জানে , তবে একটা জিনিস আমি লক্ষ্য করেছি যে ওরা দুজন দুজনকে খুব ভালোবাসে ।

ওই ঘটনার পর আমি ওদের ধারে কাছে যাই না,এভাবেই 2nd sem পেরিয়ে 2nd year e উত্তীর্ণ হলাম আমরা। আর আকাশ রা 8th sem মানে 4th year complete করে পাস out হলো এর মাঝে আমি যতবার ওকে দেখেছি ভয়ে পালিয়েছি আর শুনেছিলাম আকাশ প্রিয়াঙ্কা দিল্লিতে চাকরি পেয়ে দিল্লি চলে গেছে । 

এভাবেই 5 বছর কেটে গেল ,আমিও ভালো চাকরি পেলাম আর এরমাঝে আমিও অনেক বদলে গেছি চুল অনেক লম্বা হয়েছে মাঝে মাঝে make up করি আর হ্যা শ্রী আর রাহুল ইতিমধ্যে বিয়েও করেছে আর কলকাতাতেই সেটটেল্ড হয়েছে আর নন্দু ও তো বিদেশে চাকরি নিয়ে গেছে,আর আমি আমাদের শহরেই চাকরি নিলাম ,কলেজের কথা খুব মনে পড়ে দিনগুলো খুব মিস করি বিশেষত শ্রী আর নন্দু কে। চাকরি করা 7 মাস হতে না হতেই পাপা বিয়ের ঠিক করে ভয়ে বলতেও পারিনি যে আমি বিয়ে করবো না কিন্তু পাত্র দেখতে বলেছিল কিন্তু আমি আর দেখিনি,তবে শুনলাম দিল্লিতে চাকরি করে, তাই আমিও দিল্লি ট্রান্সফার নিলাম,আর আমরাও বিয়ে হয়ে গেল ।

বর্তমান,,,

পুরো রাত আমার পুরনো কথা ভেবেই কেটে গেল, কিন্তু মাথাতে প্রিয়াঙ্কার কথা ঘুরপাক খাচ্ছে যে যে ছেলেটা তাকে এত ভালোবাসতো তাও বিয়ে হলোনা কেন? ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখলাম ভোর 5 টা বাজে, কেটে গেল একটা নির্ঘুম রাত ,

তখনই,,,,,,,,

চলবে,,,,,,,,,,

( দুটো পার্ট একসাথে দিলাম কারণ আজ কলেজ মানে অতীত শেষ হলো কাল থেকে বর্তমানের সব কিছু জানতে পারবেন)


Rate this content
Log in

Similar bengali story from Romance