ঘেয়ো শিক্ষা
ঘেয়ো শিক্ষা
চল ক্লাবে: এই কথন
সে বলল, যাও।
কেন ওভাবে তাকায়?
মিলিয়ে দেখি, এক সহিত বোধ
এক কালো মেঘ বিচ্ছিন্ন, ধীরে মিলিয়ে যায়।
পড়াব তোর ছেলেকে
যেতে যেতে ফুল হয়ে ফোটে
এই নমনীয় বোধ ই শত্রু
হাল্কা যৌনতার পূরণ
নরকের কীট আর উৎসব।
বারবার আসছে ছিন্ন মুন্ডু
আবার কথা বলে গুড় গুড়
"ওহে রাত! যাচ্ছ কোথায়?"
মিল ছিল তখন, এখন ভাবায়
আষাঢ়ের দিন আর ক্ষেত ছিল
নড়ছে খুলি, এদিক ওদিক।
হাড়ের ভাষা বুঝবি নাকি?
কি? কই, কিছু নাতো --আর পাবিনা।
আমি যাই দিকে দিকে, মেলে না।
দোষারোপ! তুই অযোগ্য
আমি ভুল কোনও দিন শুধরাইনি
কারণ জেনেছি এই ভুল ই জীবন।
যারা জেনেছে জীবন সুন্দর, তাদের জিহ্বা
বারবার টেনে নেয় রক্ত
দিয়েছিস তো খাবার, শিক্ষার সুযোগ
মাধ্যমিক পযর্ন্ত স্বপ্নে বাঁচ!
আমি ভেঙ্গে ভেঙ্গে পড়ি, দেখেছি
বিস্ময় ই এর কারণ।
ভোল শালা গাঁজা
তুই পারবি, দেখ তোকে কি করি।
সমাজ রেখার সমান্তরাল চলছে
এক শ্বাস আর কাশি রক্ত চোখ।
এই স্থির আর নীরব জীবনের সময়
চলে গেছে কোথা? আমি উদাসীন
কল্কির ধোঁয়া নীল রঙ।
দেখা গেল পড়ে আছে ইতিহাস
পুনরাবৃত্তি আবারও হয়, একি ভাবে
শুন্যতা আর পূর্ণতার হিসাব
কি হবে আর! ধ্বংস হয়, হবেই তো।
"তোকে ঢুকতে দেবনা আমি"
তুই লিখিস ভাবনা সম্ভ্রম, মানবিক আচরণ
সৃষ্টি নব হাতে, কিছুক্ষণ আমরা বেচে উঠি
পন্ডশ্রম, আমরা যেন ব্যর্থ হতেই এখানে এসেছি।
নিয়মিত চলনে দেখা দিল সে এক ছায়া
আলোর বিপরীতে তার দৈর্ঘ্য বাড়ে, এদিকে
যাই ওদিকে পারিনা আটকাতে,
এ বাঁধ বিরক্তি লোলুপ জিহ্বার চাটা
না পারা প্রভাব থেকে মুক্ত হই!
আমরা আসলে বাঁচি, এক রহস্যে
যেখানে শীত আর সন্ধ্যা নেমে আসে।
এক থেকে আরেক, ও দেখল? না ডুবে গেছে।
ধরতে নিলেই নাচে, দ্বন্দ্ব উন্মুখ
যেন তাদের বিশ্বাস করেছি, ঘাতক সে
দুপুরে ঝিঁ ঝিঁ ডেকে চলে দেখি
আমি নিঃশ্বাসে নিঃশ্বাসে তাকে জানি।