ক্ষুধার্ত যুক্তি
ক্ষুধার্ত যুক্তি
সে কি আমি থাকতে অস্বচ্ছন্দ?
ক্লাব মিলিত ক্লাবে একা
সে ভুলে গেছে, হবে নাকি?
লালা ও নরকের মাছি, ঘা এ সুড়সুড়ি
কি আর ভাবব বল!
এটা তবে তুই! লোকে রক্ষা লোক রক্ষা
সে বিশ্বাস করেনা জল ছল।
তোমাকে ফাসাব, শব্দ ডানা চল
সুতো কাটা ঘুরি বারবার মাটিতে আছড়ে পরে
আসে ছবি একটি বিমূর্ত ছায়ার পাশে
যুক্তির বদলে আবেগই ঠিক।
প্রতিটা পর্যায় থেমে গেছে নেত্রী
আর আসতে পারবে না যাক বাঁচা গেল।
কখনও উর্ধ্ব পানে চাই
জীবন চঞ্চল, একটি বোধ
মাথার উপর ঝিরি বৃষ্টি
পরে আছে একা চালাঘর।
নিশ্বাস থেকে একের পর এক
চলছে মাল গাড়ির ট্রেন।
উজ্জ্বল আলো ধুমকেতু চলল বাইরে
কোথাও একী থেমে যাবে? এটা তবে তুই
লালা ঝরা মুখে নিঃশব্দ হাসি।
এত নিস্তব্ধ দুপুর, যাবে সে, খুশি, হকার
হাক দিয়েছে, বেরও বেরও সব
আমি লালারসের জঞ্জালে আটকে গেছি।
চল্ তোর সাথেই আমি, লালবিন্দি চোখে আলো
একী! তুই এখনো! ওসব কিচ্ছু নেই।
আছে দুপুরের রোদ, বারবার ফাটল টা
বেড়ে ওঠে। সে ভেসে যায় নির্দিষ্ট হাওয়ায়।
নেমে আসে শাড়ি, স্তন শঙ্খ
তুমি আমার মায়ের মতো এখন বুঝেছি
ক্ষুধা যুক্তি বদলায়, অথবা টাঙিয়ে আকাশে
দেখ্ তবে, হয়েছে কি, দেখা কারও সাথে?
একী! ক্ষতে লজ্জার তির নিশ্চুপ
আমিও যাবো সঙ্গলাভের আশায়
নিজের পরিচয় ই তুই হারিয়েছিস।
শেকল বাঁধা আমি, এই নীরব অহং পেয়েছি
অসংখ্য কালো পিপড়ে, পা থেকে উঠে আসে শরীরে।