“অনুভূতিতে শরৎ” ( শরৎকাল )
“অনুভূতিতে শরৎ” ( শরৎকাল )


ঊষার স্নিগ্ধ আলোকিত আকাশ।
ছুঁয়ে দিল হৃদয়কে একপশলা শিহরিত হিমেল বাতাস।
পাখির কলকাকলি যাচ্ছে দিয়ে প্রভাত বেলার বার্তা!
নদীর পাড় ধরে ফুটেছে হাজারো নরম কাশফুল।
শিউলি গাছ উঠেছে ভরে শিউলি ফুলে; সেই মিষ্টি সুভাস যাচ্ছে ভেসে।
খুশির আমেজ তাই নব উচ্ছ্বসিত প্রাণের মাঝে-
পড়ালেখা আর পূজার ছুটির আমাজে।
সময়ের পালাক্রমে প্রকৃতির স্নিগ্ধ রূপের হয় যে বিলীন-
গোধূলি বিকেলের স্নিগ্ধ হলুদ অভার গহ্বরে;
নতুন আরেকটি ঊষা উদিত হবার প্রতীক্ষায়।
………………………
প্রকৃতির শরৎতের রূপের আবেশ আছে মিশে মানবের অনুভূতি জুড়ে।
মনের আকাশ ছুঁয়ে যায় কখনো বিরহ কখনো ভালবাসায়-
ঠিক যেমন শরৎতের আকাশে মেঘের ভাঁজে সূর্যের লুকোচুরি খেলা!
মনের গহীনে থাকা ভালবাসার মানুষটির জন্য-
শরৎতের শিউলি ফুলের মালা গাঁথা আপন হাতে।
ভালবাসার মানুষটির কোমল হাতের ভালবাসার পরশ ঠিক যেন-
শরৎতের নরম তুলার ন্যায় কাশফুল।
ভালবাসার মুহূর্ত কাটিয়ে জানাতে হয় বিদায়-
ভালবাসার মানুষটিকে নিয়ে মনে বিরহ আর;
আগামী ভালবাসার মুহূর্তগুলো নবরূপে সাজাতে-
ভালবাসার ভুবনে সেই প্রতীক্ষায় ঠিক যেন;
শরৎতের গোধূলি বিকেলের গহ্বরে সূর্যের নিদ্রার আশ্রয়স্থল!