ভালোবাসার শ্রদ্ধাঞ্জলি
ভালোবাসার শ্রদ্ধাঞ্জলি
রাত ১২টায় কোন ট্রেন না পেয়ে শিয়ালদা চত্বরে ঘোরাফেরায়, মানসিক ভারসাম্যহীনের ওপর পাশবিক অত্যাচারের দুর্ঘটনার দৃশ্য রতনকে কুরে কুরে রাতের ঘুম কেড়ে নেয় ।
প্রতি রাত ১২টার কাছাকাছি স্বপ্নে আঁতকে ওঠা রতন, কিছুদিন পর সহধর্মিনীকে শোনায়। সে অনুতপ্তের পরিবর্তে মুচকে হাসে। রাতের অন্ধকারে রতন ঠাহর করতে পারে না।
হঠাৎ একদিন, রেবার (রতনের স্ত্রী) প্রাণের প্রিয় বন্ধু-বন্ধুনী হাজির । বন্ধুনী তার ------ পরকীয়ার সম্পর্কে জেনেও নিশ্চুপ থাকত । কারণ তার হয়তো কোথাও ------। তাই সে উৎসাহই দিত, যাতে নিজের সংসারে সুখ বজায় থাকে ।
লোকমুখে রতন, রেবা সম্পর্কে শুনলেও বিশ্বাস না করে অপেক্ষায় -------। যথারীতি রাত ১২টার কাছাকাছি আতঙ্কিত রতন চোখ মেলে দেখে, পাশে নেই --------
। নিস্তব্ধ রাতে রতন শোনে ফিস্ ফিস্ শব্দ-"ভালোবাসায় বাঁধনে বেঁধে রেখো ------"। চিন্তায় মগ্ন রতন, নিঃশব্দে উঠে দেখে বন্ধুনী নাক ডেকেই ------? তাহলে -----? আলো-আঁধারে রতন ঠাহর করে রেরা ও তার বন্ধু ---------। নিরবে রতন শুয়ে পড়ে !
রেবার বন্ধু-বন্ধুনী চলে গেলে রতন, রতন হাজারো প্রশ্ন করে একটাই উত্তর পায়-"তার(রেবার) বন্ধুর চরিত্র স্বচ্ছ"। রেবার ছলনাময়ী কান্নায় নিশ্চুপ -----। নিজের মনপাখিটাকে সাত্ত্বনা দিতেই গুমরে গুমরে ভাসায় শয্যার ------। পরদিন রাতে রতন, আর আঁতকে ওঠে নি !
"সাদাপোশাকে আত্মগ্লানিতে স্বামীর ভালোবাসা বুঝতে পেরে রেবাও আজ -----------"! "প্রতিবেশীরা আজও ভগ্নপ্রায় বাড়ীতে খোঁজে, রেবা-রতনের রোমাঞ্চপূর্ণ দিনগুলো আর তাদের -------"!