তীর্থ
তীর্থ


কিছু না বলায় ভালো পাশ কাটিয়ে যাওয়া ভালো তোমার মতো করে
জানি আমায় তুমি কি বলবে সাঙ্কেতিক ভাষায় ডেকে তোমার ঘরে ।
আমি আজ কিছু বলতে শুনতে চাইনা বলে
আমার নিরুত্তর মুখ দেখতে আড়ালে ঢলে
ঘুমের দোলায় শুয়ে আমার গায়ে হাত বুলোতে বুলোতে জাগাতে পারো
আমার শরীর ভাঙতে পারো আমার নির্জলা উপোষ বদলে আদল এবারো।
তুমি ভালোবাসো কতোটা আমার সঙ্গতের তীর্থ
বৃষ্টি ঝরে পড়া রাতের অন্ধকারে শূন্য রাস্তা
গল্পের গাছপালায় ফিরিয়ে বাতাসের আস্থা
ঘরের প্রান্তিকে সীমান্ত বিহীন সমুদ্রের শুকনো বালি।