শরণ্য
শরণ্য


শুধু একটিবার
ছুঁয়ে দেখার ইচ্ছে ছিলো তোমাকে
আমার দু’চোখ বসিয়ে তোমার চোখের ছলাৎ।
রাত্রির স্তবে অসঙ্গত তৃষ্ণার করাত ।
এবারো আসোনি
যখন বৃষ্টির আঁশ চোখে মুখে মেখেছিলো চড়া রোদ্দুর
নিশ্বাস ভেঙে ভেঙে ঘুমের জাজিমে পড়ে থাকা একলা শরীরে।
এবারো আসোনি
যখন মেহেদি-ছোপানো হাতে লেগেছিলো রক্তের দাগ
অহং পাপ দংশেছিলো আমার শরীরের বিলাসে বাসনার নীলে।
দেখেছি
আলোভাসান মাটির উসুমে
অন্ধকারের সান্ধ্যর গহন থেকে উঠে আসে
রজনী ।
ভালোবাসার সান্ধ্যর গহন থেকে উঠে আসে
রমণী।
জেনেছি
ভালোবাসা শুধু ছুঁয়ে থাকে
আকাশ উপুড় রাত্রি দুপুর
হৃদয়ের অনন্ত প্রান্তর নিভৃতে গোপনে
ঘর গেরস্তি নিবিড়।