❤️ভালোবাসি তোমায়❤️
❤️ভালোবাসি তোমায়❤️
বুকের ওপর থেকে শাড়ির আঁচল সরিয়ে মেঘলা আমাকে বললো,,
মেঘলাঃ এই নাও খাও..
আমি অবাক হয়ে মেঘলার দিকে তাকিয়ে বললাম,
আমিঃ খাবো মানে?? কি খাবো?
মেঘলাঃ উফফ, এত কথা বলছো কেন? খাও না।
সম্পূর্ন ব্যাপারটা আমার মাথার ওপর দিয়ে যাচ্ছে, বিয়ের রাতেও যেই মেঘলা কে জড়িয়ে ধরে ঘুমাতে পারি নাই কারন হলো মেঘলার শুরশুরি অনেক বেশি আর সে আমাকে আরো বলেছে,
বিয়ের আগে যা করেনি বিয়ের পরেও তা করা যাবে না।
আমি বিয়ের আগে কারো দিকে তাকাইও নি, মনের মধ্যে সব রাখছি পারন ভেবেছিলাম বিয়ের পরে সবকিছু ইচ্ছে মত করবো।
আজকে আমার বিয়ের তিনদিন। এখন অব্দি নিজের বউয়ের হাতটা পর্যন্ত ধরি নাই।
এখন মেঘলা আমাকে এসে বলছে খাও।
আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম,
আমিঃ আচ্ছা কে শিখিয়ে দিয়েছে তোমাকে এটা??
তখন সে আমতাআমতা করে বললো,,
মেঘলাঃ কেকক কেউ না তো।
আমিঃ কেউ তো বলেছেই, না হলে হঠাৎ তুমি এসে এরকম কথা বলছো,
এর মানে জানো তুমি??
মেঘলাঃ হুমম সব জানি,
আমি আরো অবাক হয়ে বললাম,
আমিঃ মানে কি? কি জানো তুমি?
মেঘলাঃ উফফ অনুরাগ, তুমি খুব বেশি প্রশ্ন করো,
যা বলছি করো না....
(গল্পের নায়কের নাম অনুরাগ, আর নায়িকার নাম তো সবাই জানেন)
অনুরাগঃ বলো কি জানো...
মেঘলাঃ এভাবে বললে তুমি আমাকে চুমো খাবে,
পেটে কোমরে, নাভিতে, গলাতে সব খানে আদর করবে।
মেঘলার কথা শুনে আমি নিজেই লজ্জায় লাল হয়ে যাচ্ছিলাম,
এরপরে আমি মেঘলাকে বললাম,
অনুরাগঃ পরশুদিন বাসর রাতে তুমি তো তোমাকে ধরে ঘুমাতেও দিলে না।
মেঘলাঃ তখন তো আমি এসব জানতাম না,
অনুরাগঃ তাহলে এখন কেমনে জানলা বলো?
মেঘলাঃ ভাব..
ব্যস এতটুকু বলেই মেঘলা থেমে গেলো। তারপর আমি বললাম,,
অনুরাগঃ ভাবি বলেছে তাইতো?? দাড়াও আমি আসতেছি।
মেঘলাঃ আরে ছাড়ো না অনুরাগ, আজকে না হয় কালকে তো এমনিতে হতোই।
অনুরাগঃ এসবও ভাবি বলেছে তাইনা?
মেঘলা মাথা নিচু করে বললো,,
মেঘলাঃ হুমমম...
আমি তার কাছে গিয়ে তার হাতদুটো ধরে বললাম,
অনুরাগঃ মেঘলা, আমি আজকে এবং পরে কখনোই চাইবো না যে তুমি এমন আর্জি নিয়ে আমার কাছে আসো,
তুমি আমার স্ত্রী, তোমার ওপর যত হক আছে সব আমি আদায় করবো কিন্তু এভাবে নয়।
মেঘলাঃ আচ্ছা তাহলে বাসর রাতে আমাকে ওভাবে জড়িয়ে ধরতে চেয়েছিলে কেন তাহলে??
আমি একটু মুচকি হেসে বললাম,,
অনুরাগঃ হয়তোবা কোন একদিন বা কোন এক সময় আসবে যখন তুমি জানতে পারবে যে কেন আমি তোমাকে জড়িয়ে ধরতে চেয়েছিলাম।
মেঘলা আর কিছু বললো না, এবার সে শাড়ির আচল ঠিক করে নিলো।
আমি একবার তার দিকে তাকালাম,
এতো সুন্দর মেয়ে, গায়ের রঙ উজ্জ্বল বর্নের, চুল গুলো কোমর ছাড়িয়ে গেছে, ওর ঠোঁট দেখে সবচেয়ে বেশি আসক্ত হয়ে ছিলাম।
ওর ঠোঁট গুলো দেখে মনে হয় আমাকে কাছে ডাকছে।
তার ওপরে ও আমার নিজের বউ।
তাই বাসর রাতে জড়িয়ে ধরতে চেয়েছিলাম।
রাতে রুমে বসে ল্যাপটপে অফিসের কাজ করছিলাম,
মেঘলা আমার পেছন থেকে এসে কখন দাড়িয়ে আছে বুঝতেই পারিনি।
পেছনে তাকিয়ে মেঘলাকে দেখে আমি চেয়ার থেকে পড়ে গিয়েছিলাম।
এ অবস্থা থেকে মেঘলা জিভে কামড় দিয়ে দাড়িয়ে আছে।
আমি থ হয়ে আছি মেঘলার মুখ দেখে।
এমন সুন্দর মেয়ে হয়তো আমি জীবনে ২য় কাউকের দেখিনি।
মেঘলা এগিয়ে এসে বললো,,
মেঘলাঃ ইশশ, তুমি ব্যাথা পাওনি তো?
ইশশ কথাটা শুনে আবারো ঘায়েল হয়ে গেলাম।
তারপর মেঝে থেকে উঠে বেলকনিতে গেলাম আকাশ দেখতে।
তিনদিন যাবত রাতে আকাশ দেখি।
চেয়েছিলাম নিজের বউয়ের সাথেই প্রেম করতে কিন্তু সে অনেক বেশি ভয় পেয়ে আছে।
যেদিন আমরা ভালো বন্ধু হবো সেদিন থেকে আমি তার সাথে প্রেম করবো।
কিছুক্ষন আকাশ দেখে রুমে এসে দেখি মেঘলা ঘুমাচ্ছে।
আর ঘুমে থাকতে একটা নারীকে কতটা সুন্দর লাগে সেটা কবিরা বর্ননা করে গেছেন।
হঠাৎ বেলকনি থেকে একটা শীতল হাওয়া এসে আমার শরীরের লোম দাড় করিয়ে দিয়ে গেলো।
আর সাথে সাথে মেঘলার কোমরের ওপর থেকেও পাতলা কাঁথাটা সরিয়ে নিয়ে গেলো।
আর আমার নজর গিয়ে তার নাভিতেই পড়লো।
আর তখন আমি বুঝতে পারলাম,
আমি এই মেয়ের প্রেমে পড়ে গেছি। মন চাচ্ছে মেঘলাকে উঠিয়ে তাকে জড়িয়ে ধরে তার নাভিতে একটা চুমো খাই।
মেঘলা ঘুমিয়েই আছে আর আমি নেশাখোরের মত তার নাভির দিকে তাকিয়ে আছি।
ঘোর কাটলো আগের মতোই একটা শীতল বাতাসে।
এবার শীতল হাওয়ায় মেঘলার শরীরের কাপড় পা দিয়ে উঠে গেছে হাঁটু পর্যন্ত।
আমি সাথে সাথে মাথা নিচু করে নিলাম কারন বেশিক্ষণ তাকিয়ে থাকলে হয়তো কন্ট্রোল করতে পারবো না নিজেকে।
তারপর কাছে গিয়ে কাঁথা টা তার শরীরের ওপর ঠিক করে দিলাম।
আর আমি ল্যাপটপ নিয়ে বসে পড়লাম,
ল্যাপটপের সামনে বসে ভাবছি আর ভেবেই যাচ্ছি,
মেঘলার ভালোবাসা কি করে পাবো,
আমি জানি আমি বললেই পাবো কিন্তু এভাবে নয়,
আমি চাই সে নিজে থেকে আমার ভালোবাসায় সাড়া দিক।
তারপর ল্যাপটপের সামনে বসে ঘুমিয়ে পড়লাম।
তারপর ঘুমের মধ্যে স্বপ্ন দেখতে লাগলাম,
"মেঘলার মত একটা পরী এসে আমার ঘাড়ে এবং আমার গালে চুমো খেতে লাগলো।
কিছু ক্ষন পর পর এসেই একট করে চুমো খাচ্ছে"
সাথে সাথে ঘুম ভেঙে গেলো আমার, দেখি সকাল হয়ে গেছে।
সকালবেলা বাথরুমে গিয়ে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে দেখি গলায় এবং গালে লিপস্টিক এর দাগ।
তার মানে তখন বুঝতে পারলাম কি হয়েছিলো রাতে।
এরমানে রাতের সে পরী মেঘলাই ছিলো।
মেঘলা এসব করেছে...
_না অনুরাগ, তোকে মেঘলাকে পেতে হলে তোকে একটু কষ্ট করতেই হবে। মেঘলা যাতে জেলাস ফিল করে এমনকিছু করতে হবে।
নিজেই নিজের সাথে বকবক করতে করতে বাথরুম থেকে বের হয়ে আসলাম।
বাথরুম থেকে বের হওয়ার পর আমার এক্সের কথা মনে পড়লো।
আমার ২টা এক্, একটা হচ্ছে প্রকৃতি আর একটা হচ্ছে কোলবালিশ।
এখন এরাই আমায় বউকে টাইট দিতে সাহায্য করবে।
এরপরে টাওয়াল দিয়ে হাতমুখ মুছে মেঘলার কাছে গেলাম।
মেঘলা বারান্দায় দাঁড়িয়ে আছে।
তখন আমি বারান্দায় গিয়ে তার দিকে না তাকিয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে আছি।
মেঘলা আমার এমন অবস্থা দেখে আমাকে বললো,,
মেঘলাঃ এই তুৃমি আমার দিকে তাকালে না কেন??
তখন আমি বললাম,,
অনুরাগঃ আমি কি তোমাকে দেখতে আসছি নাকি,
আমি প্রকৃতি দেখতে আসছি।
জানো মেঘলা এই প্রকৃতি আমার সত্যি কারের একটা প্রেমিকা।
আর একটা প্রেমিকা হচ্ছে আমার কোলবালিশ।
তখন মেঘলার চোখে মুখে আতংক লক্ষ্য করলাম।
এবার একটু ডোজ বাড়িয়ে দিলাম,,
আবার বলা শুরু করলাম,,
অনুরাগঃ জানো মেঘলা প্রকৃতির সাথে প্রেম করার মজাই আলাদা।
প্রতিটি ঠান্ডা বাতাস যেন একেকটি ভালোবাসার স্পর্শ।
যা তুমি চাইলেও দিতে পারবে না কখনোই।
তাই আমি আমার প্রেমিকা প্রকৃতিকে ছাড়তে চাই না
তখন মেঘলার মুখটা দেখার মত ছিলো বটে,
বোঝাই যাচ্ছে তার মধ্যে কি চলছে,,,
মেঘলা তখন বললো,,
মেঘলাঃ হুহ কে বলেছে আপনাকে ছাড়তে, করেন প্রেম মানা করছে কে।
এই কথাটা বলে রাগে কটমট করতে করতে চলে গেলো।
তাকে দেখে মনে হচ্ছিলো যদি পারে তো আমাকে ট্যাবলেটের মত গিলে খাবে।
আমি হাসতে লাগলাম।
ঐ দিন রাতের বেলা ল্যাপটপের দিকে তাকিয়ে দেখি ল্যাপটপের ওপরে একটা চিঠি রাখা।
চিঠিটা হাতে নিয়ে খুললাম,
সেটাতে লেখা,,
"তোমার প্রেমিকাকে আমি চাঁদে পাঠিয়ে দিয়েছি। এবার যাও বেশি করে প্রেম করো"
বুঝতে পারলাম এ চিঠি মেঘলার।
আর চিন্তা করতে পারলাম না, দিলাম দৌড় বেলকনির দিকে, গিয়ে বেলকনির নিচের দিকে তাকিয়ে দেখি আমার প্রেমিকার দেহ পড়ে আছে।
কলিজার মধ্যে কামড় দিলো এসব দেখে, কি করলো মেঘলা এটা? খুন করে ফেললো।
আজ আমার জন্য একটা খুন হয়ে গেলো, কি দোষ করেছিলো এ?
কেন মেরে ফেললো ওকে?
আমাকে এভাবে তাকিয়ে থাকতে দেখে মেঘলা আমার কাছে এসে পেছন থেকে চিমটি কেটে বলতে লাগলো,,,
মেঘলাঃ কি মিঃ বর, মুখটা এমন কিসমিসের মত চুপসে গেছে কেন??
তার মুখে পরিস্কার দুষ্টুমির ছাপ,
আমি তাকে বলতে লাগলাম,
অনুরাগঃ তুমি কি করলে এটা??
মেঘলাঃ কি আবার, তোমার প্রেমিকাকে আমি চাঁদে পাঠালাম
অনুরাগঃ তাই বলে খুন করে দিবা??
মেঘলাঃ খুন কেন? আর কত কিছু
এই ওয়েট খুন মানে??
অনুরাগঃ ১২ তলা থেকে তারে নিচে ফেলে দিয়ে বলছো খুন মানে?
মেঘলাঃ কিন্তু এটা তো একটা কোলবালিশ, এটাকে কি খুন করা সম্ভব নাকি?
অনুরাগঃ তোমার কাছে এটা কোলবালিশ কিন্তু আমার কাছে এটা সব
৭ বছর বয়স থেকে এটা আমার ঘুমের সাথী, সকল আকাজ কুকাজ সব জানতো আমার প্রেমিকা, তারপরেও কখনো কিছু বলে নাই কাউকে।
কত ভালোবাসতো আমাকে, এখন আমি কাকে জড়িয়ে ধরে ঘুমাবো শুনি?
কাকে জড়িয়ে ধরে স্বপ্ন দেখবো?
কাকে জড়িয়ে ধরে ভাববো যে বউয়ের সাথে
না এটা বলা যাবে না
মেঘলা তখন বললো,,
মেঘলাঃ কেন এখন বউ আছে না? কোলবালিশ কেন লাগবে শুনি?
অনুরাগঃ দূররর, বউ যে আমায় প্রথম রাতেই
এটা বলতে না বলতেই মেঘলা নিজের ব্লাউজের বোতাম খুলতে লাগলো।
আমি হা করে মেঘলার দিকে তাকিয়ে রইলাম
মেঘলা তখন আমার হাত ধরে আমাকে টেনে রুমে এনে দরজা লাগিয়ে দিলো।
দরজা লাগানোর পর হাত ধরে টেনে নিয়ে ধপাস করে বিছানায় ফেলে দিলো আমাকে।
তারপর মেঘলা আমার ওপর শুয়ে নিজের শরীরের ভর ছেড়ে দিলো।
তারপর মেঘলা আমার ঠোঁটে ঠোঁট মিলিয়ে দিলো
আমিও ওর তালে তাল মেলাতে লাগলাম।
তারপর থেকে আমি আমার কোলবালিশ খুনের কথা ভুলেই গিয়েছি।
তারপর....আর কি জানতে চান শুনি,
বাকিটা ভেবে নিন
দাড়ান দাড়ান এখনো রোমান্টিক ডোজ শেষ হয়নি
কিছুটা বাকি আছে
৮ মাস পর....
একদিন রাতে তারাভরা আকাশের নিচে ছাঁদে আমি আর মেঘলা পাশাপাশি বসে আছি।
মৃদু হাওয়া বইছে তখন,,,
হঠাৎ মেঘলা আমাকে জড়িয়ে ধরে বললো,
মেঘলাঃ আচ্ছা আমি কি আম্মু হবো না??
অনুরাগঃ হ্যা হ্যা হবে তো,
মেঘলাঃ কবে??
অনুরাগঃ তিন চার বছর যাক
মেঘলাঃ আয়হায় কি বলো এটা তুমি??
অনুরাগঃ কেন আরো পরে নিবা? আচ্ছা ছয় বছর পরে নেই
মেঘলাঃ তুমি যা করার আজকে করবা, ৯ মাস পরে যাতে আমি আম্মু হতে পারি
অনুরাগঃ সেটা তো প্রতি রাতেই করি
মেঘলাঃ ওটা ছাড়া করলেই তো হয়🫡
অনুরাগঃ কি ছাড়া বলোতো শুনি??
মেঘলাঃ চুপকরো ফাজিল ছেলে
এমন ভাবে বলছে যেন ভাজা মাছটা উল্টে খেতে জানে না
অনুরাগঃ হুমম জানি না তো
মেঘলাঃ দূরর শোনো না, আমাকে একটা বাচ্চা দাও না, আমি তারাতারি বাচ্চা নেবো
অনুরাগঃ রোমান্স করে মন পেট সব ভরুক তারপর বাচ্চা নেবো
মেঘলাঃ সারাদিন রাত রোমান্স করে তোমার পেট ভরে না?
অনুরাগঃ না
মেঘলাঃ তুমি নিও বাচ্চা ছয় বছর পর, আমি নিবো না
অনুরাগঃ তার মানে আরো একটা বিয়ে করবো?
মেঘলাঃ কিই বললা তুমি?
অনুরাগঃ রাগ করে না বউ আমার,
আচ্ছা তুমি আমার ভালোবাসার বউ, তুমি বলেছো আর বিয়ে করবো না এটা তো হতে পারে না
মেঘলাঃ বেশি কথা বললে একেবারে খুন করে দিবো
অনুরাগঃ তুমি আমার কোলবালিশ প্রেমিকাকেও খুন করেছো, এখন আমাকেও করতে চাও
মেঘলাঃ ঐ চুপ একদম
অনুরাগঃ আচ্ছা শুনো না চকলেট খেতে ইচ্ছে করছে
মেঘলাঃ আচ্ছা আমি এনে দিচ্ছি
অনুরাগঃ এই চকলেট সেই চকলেট নয়,,
বলেই মেঘলাকে কোলে নিয়ে ছাঁদ থেকে নিজেদের রুমে চলে এলাম।
রুমে আসার পর মেঘলা আমাকে চুমো খাওয়ার চেষ্টা করলো কিন্তু রুমে তখন অন্ধকারের কারনে চুমো ঠোঁটের বদলে নাকে খেলো
তারপর আমি মেঘলাকে খাটের ওপর বসিয়ে কানের কাছে মুখ নিয়ে বললাম,,
অনুরাগঃ অনেক ভালোবাসি তোমায় বউ
মেঘলাঃ হইছে জামাই, এবার আমার আম্মু হওয়ার কাজ শুরু করো
অনুরাগঃ হুমমম অবশ্যই বউ, চলো তাহলে আব্বু আম্মু হওয়ার প্রসেস শুরু করি
তারপর রুমের ড্রিম লাইট জ্বালিয়ে দুজন দুজনকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরলাম।
চলে গেলাম এক মিষ্টি সুখের জগতে
এখানেই শেষ হলো অনুরাগ মেঘলার ভালোবাসার মিষ্টি কাহিন
সমাপ্ত