বর্ষবরণ
বর্ষবরণ


হে অনন্ত, হে অনিল, আর তুমি জলন্ত দিবাকর-
নূতনের মলিনতায়, আজ তুমিও হবে দূবর্ল তাতে হওনা যতই প্রখর।
নাই বা হল হালখাতা, নাই বা গাইলে বষর্বরনের গান,
আছি আমি, আছো তোমরা, আর আছে রবি ঠাকুর-
তাই নেই কোন অভিমান ।
হেঃ আদিনাথ দেখবে তুমি আজ-
হরির কদমে শামা জ্বেলে সায়ের হবে সাজ,
ইন্দু আজি আসিবে ঠিকই করবে না তাঁর কাজ ।
সূর্য্যদয়ের সঙ্গে সঙ্গে সৌরদিনের গণনা হল শুরু-
আর বর্ষপঞ্জিকার সনের ঘরে হল যার নূতন নামকরন
প্রণয়ের আলিঙ্গনে করব তারে বরন।