প্রেয়সীর হাতে ফরেন্সিক রিপোর্ট
প্রেয়সীর হাতে ফরেন্সিক রিপোর্ট


গেল শতাব্দীতে যে কবি মরেছে বহুকাল পর ফরেন্সিক রিপোর্ট তার প্রেয়সীর হাতে ।
ও এই বুঝি সে ! এই কি ছিল তার বেঁচে থাকার মানে !
এই কি ছিল তার শুন্যতা এই কি ছিল তার জীবনের প্রাপ্তি !
প্রেম শুন্য , চুম্বন শুন্য , আলিঙ্গন শুন্য, বেচে থাকার শেষ ইচ্ছা শুন্য মরে যাবার ভয় শুন্য ।
সুরহতাল রিপোর্টে ছিল! ভেতর থেকে দরজা খোলার কেউ নেই,
মুখোরিত চোখে তাকানোর কেউ নেই, তীব্র জ্বরে কপালে হাতের স্পর্শ নেই ,
ঊষ্ক খুষ্ক চুলে আলতো হাতের স্পর্শ নেই,
মৌলিক কিংবা গৌন চাহিদা মেটানোর কেউ নেই !
কেউ নেই কেউ নেই ! কোথাও তার কেউ নেই ।
কেউ রাখেনি খোঁজ ,কেউ দেয় নি তার অধিকার ।
সবাই চলে গেছে আপন আলোয়ে আলোকিত হতে,
দেখলো না চেয়ে কেউ অভিশপ্ত তার মানব জনম ।
শত অপ্রাপ্তি র শুন্যতা য় মানব জন্মের অভিশাপে
পাখি হয়ে জন্মাবার ছিল বুঝি তার স্বাদ ।