Sagnik Bandyopadhyay

Others

5.0  

Sagnik Bandyopadhyay

Others

সেলফি

সেলফি

1 min
736



আট থেকে আশি সবাই এখন সেলফি রোগে আক্রান্ত। মোবাইল এখন প্রত্যেক মানুষের জীবনসঙ্গী। তাই সেলফিও মানুষের সাথে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িয়ে গেছে। সেলফি এমন একটি রোগ যা মানুষের মধ্যে দ্রুত ছড়িয়ে পরছে। বয়স তার দশ বছর। ছেলেটি ক্লাস ফাইভে পড়ে। নাম তার টোটন। টোটন যেখানেই যায় তার মায়ের ফোন থেকে সেলফি তোলে। আর এই সেলফিই তার মধ্যে স্বার্থপরতার বীজ বপন করে দেয়। ক্লাস ফাইভের টোটন তার মাকে বলে,"দেখো মা আমার সেলফিটা কি সুন্দর!" তখন মা বলেন,"তোর বন্ধু শুভর সাথে একটা সেলফি তোল।" তখন টোটন বলে ওঠে,"না মা। ও খুব বাজে দেখতে। আমার সাথে শুভকে নিলে আমার সেলফিটা নষ্ট হয়ে যাবে।" শুনে মা বলেন,"এরকম কথা বলতে নেই।" টোটনের মতো একাদশ শ্রেণির ছাত্রী সায়নীও সেলফি রোগে আক্রান্ত। একদিন সায়নী সেলফি তুলতে গিয়ে পুকুরেই পরে যাচ্ছিল, কাকা যদি তার হাত ধরেনা নিত তাহলে একটা বিপদ ঘটে যেত। এরকমভাবে সেলফি অনেক মানুষের জীবনকে কেড়ে নেয়। তাই আমাদের উচিৎ যথেচ্ছ ভাবে সেলফি না তুলে, সাবধানে নিয়ন্ত্রিতভাবে সেলফি তোলা।


Rate this content
Log in