দেবী আগমনী..........দীপাবলী সংকলন-১৪৩২ দীপাবলীর আগমনী কবিতা-১ (শ্যামা সংগীত
দেবী আগমনী..........দীপাবলী সংকলন-১৪৩২ দীপাবলীর আগমনী কবিতা-১ (শ্যামা সংগীত
দেবী আগমনী..........দীপাবলী সংকলন-১৪৩২
দীপাবলীর আগমনী কবিতা-১ (শ্যামা সংগীত)
কলমে-কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
এই কবিতাটি দেবী কালী ও তার মহিমার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা প্রকাশ করে। দীপাবলীর এই বিশেষ সময়ে, মা কালীকে স্মরণ করে কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী তার অনুভূতিগুলোকে অত্যন্ত আবেগময়ভাবে তুলে ধরেছেন। কবিতার প্রতিটি স্তবকে মা'র প্রতি সঁপে দেওয়ার আকুলতা এবং আশীর্বাদের জন্য প্রার্থনা স্পষ্ট।
দীপাবলীর এই পবিত্র উৎসবে, দেবীর আগমনী আমাদের জীবনে শান্তি, সুখ ও সমৃদ্ধি নিয়ে আসুক, এই কামনায় কবির এই রচনা আমাদের হৃদয়ে এক বিশেষ স্থান করে নিয়েছে।
জয়কালী জয়তারা বলে মন সঁপেছি রাঙা পায়ে,
চরণ ছাড়া করো না মা হে জগন্মাতা মহামায়ে!
জবাফুলের মালা গলায়,
জবাফুল দেবো রাঙাপায়,
অভয়চরণে রেখো আমায় দিওনা মোরে ফিরায়ে।
জয়কালী জয়তারা বলে মন সঁপেছি রাঙা পায়ে।
জয়কালী জয়তারা বলে মন সঁপেছি রাঙা পায়ে,
চরণ ছাড়া করো না মা হে জগন্মাতা মহামায়ে!
ডাকি মাকে জয়মা তারা,
কেঁদে কেঁদে দিশাহারা,
তবুও মা দেয় না সাড়া কাঁদি আমি অশ্রু ঝরায়ে।
জয়কালী জয়তারা বলে মন সঁপেছি রাঙা পায়ে।
জয়কালী জয়তারা বলে মন সঁপেছি রাঙা পায়ে,
চরণ ছাড়া করো না মা হে জগন্মাতা মহামায়ে!
অধম লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী কয়,
হয়েছে মার পূজার সময়,
মায়ের নামে হয়ে অভয় থাকি মায়ের পদছায়ে।
জয়কালী জয়তারা বলে মন সঁপেছি রাঙা পায়ে।
