মধুর মা
মধুর মা
সবার যেমন মা আছে, মধুরও একটা জনমদুখিনী মা আছে। সবার মা যেমন শ্রেষ্ঠ মধুর মা সর্বশ্রেষ্ঠ। মধু কম নয় তার মা যদি পাহাড় কাটতে বলে,সে উফ শব্দও করবে না। তাই তার মায়ের প্রিয় পাত্র।
গ্রামের নাম লক্ষ্মীপুর। সে একজন ছেলে। এক বীর, আর মায়ের সেনা,কার মায়ের পুতুল,পুতুল যেমন যেদিক করে সেদিক যায় তেমনি মধ। গ্রামের সবাই তাকে মা পাগলা বলে। আসলে ও সে মা পাগল। কিন্তু তার মায়ের ক্যান্সারের রোগ আছে।সে প্রতিদিন বাড়ি যাওয়ার সময় মায়ের জন্য নানান খাবার নিয়ে যায়। সে কাজটিকে বাড়িতে এসে মাকে জড়িয়ে ধরে কান্দে। এটা কাদা নয় বীরের প্রতি মায়ের মমতা। দিন পার হচ্ছে কিন্তু মধু পাত্রী পাচ্ছে না। আর মায়ের মৃত্যু দিন ঘনিয়ে আসতেছে। তার মায়ের শেষ ইচ্ছা পুত্রবধু দেখার।মধু তার মায়ের ইচ্ছা পূরণ করার জন্য প্রতিদিন তার জন্য পাত্রী দেখতে যায়। না পাগল ছেলেকে পাত্রী দেবে কে।
এমন একদিন দেখতে পেল তার বাড়িতে একটি মেয়ে আসতেছি। এসে বলল আমি আপনাকে বিয়ে করতে চাই। হঠাৎ করে একথা শুনে মধু উঠে দাঁড়ালো।সেও না করতে পারল না। কারণ তার মায়ের ইচ্ছা পূরণ হবে। অনেক ধুমধাম করে তাদের বিয়ে হয়।তার মা অনেক খুশি। পুত্রবধূকে একটা কাজ করতে দেইনা।সব নিজেই করে। এমনই মধুর মা
