সম্পর্ক তো অনেক হয়, মা-বাবা-স্বামী-স্ত্রী-সন্তান-ভাই-বোন-শিক্ষক-আত্মীয়-প্রতিবেশী তবু তাদের মাঝে শুকতারার মত জ্বলজ্বল করে বন্ধুরা...
দাদু নাতি বসে আছে খাবার অপেক্ষায়, খাবার কখন আসবে ভেবে, প্রাণটা যে যায় যায়। সুস্বাদু ঘ্রাণ নাকে ঢুকে জিভ করে লকলক, খাবার নিয়ে আসবে কখন, চেয়ে থাকে অপলক। হুলোর গায়ে ধাক্কা লেগে ,মা যে গড়িয়ে যায়, হাতের খাবার মেঝেতে দেখে ,মন কাঁদে হায় হায়।
দুধের বোতল চুষতে চুষতে সোহিনীর চার মাসের বাচ্চা হঠাৎ ওর দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে বলে উঠল, মা! সোহিনীর চোখে জল! এই হল মাতৃভাষা...
সংগীত এসে দাঁড়িয়েছে দুয়ারে আমার, শূণ্য এ মনকে করতে পূর্ণ আবার। দেবার সাধ্য কিছুই যে নেই দীর্ণ এ মনে, তবু অভিলাষ সুরসুধাপানের রয়েছে গোপনে।
সাফল্যের শীর্ষে গিয়ে পৌঁছেছো তো বেশ, আস্তে আস্তে জড়িয়ে ধরছে অহঙ্কারের আবেশ। পিছনেতে ছিল যাঁদের অভয়বিলানো হাত, ভুলো না তাঁদের, নইলে হবে অচিরেই কুপোকাত।